Close Menu
Vorer KhoborVorer Khobor
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • About Us
    • Contact Us
    • Content Transparency
    • Editorial Policy
    • Fact Checking Policy
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Vorer KhoborVorer Khobor
    Subscribe
    • Home
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • আলোচিত সংবাদ
    • ক্যাম্পাস
    • খেলা
    • বিনোদন
    Vorer KhoborVorer Khobor
    Home»ইসলাম ও জীবন»ইহুদিরা আল আকসার জায়গায় থার্ড টেম্পল নির্মাণ করতে চায় কেন?
    ইসলাম ও জীবন

    ইহুদিরা আল আকসার জায়গায় থার্ড টেম্পল নির্মাণ করতে চায় কেন?

    অনলাইন ডেস্কBy অনলাইন ডেস্কApril 8, 2025 7:24 AMNo Comments3 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    মুসলিমদের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান ও প্রথম কিবলা আল-আকসা প্রাচীন মসজিদগুলোর একটি। ইসলাম ও মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান। মিরাজের রাতে এই মসজিদেই নামাজ আদায় করেছিলেন বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)। মক্কায় হজ ও ওমরাহ পালনের আগে আল-আকসা ছিল মুসলমানদের কাছে প্রধান ধর্মীয় স্থান।

    ইহুদিরা এই আল আকসার জায়গাতেই বানাতে চায় তাদের থার্ড টেম্পল। কারণ তারা বিশ্বাস করে, ‘টেম্পল মাউন্টেই’ তাদের পয়গম্বর আব্রাহাম (নবী ইব্রাহিম আ.) তার পুত্র ইসমাইলকে উৎসর্গ করার জন্য নিয়ে এসেছিলেন। তাদের বিশ্বাস মতে, এখানেই ছিল ইহুদিদের প্রথম ও দ্বিতীয় পবিত্র উপাসনালয়।

    তারা মনে করে, তিন হাজার বছর আগে রাজা সুলেমান (হজরত সুলাইমান আ.) এখানে প্রথম উপাসনালয় নির্মাণ করেছিলেন। যেটি ধ্বংস করে দেয় ব্যাবিলনীয়রা।

    থার্ড টেম্পল কী?

    হযরত দাউদ (আ.)-এর সন্তান হযরত সুলায়মান (আ.) জেরুজালেম নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। আল্লাহ তাআ’লার মহিমা তুলে ধরতে তিনি সেখানে পুনর্নির্মাণ করে গড়ে তোলেন মুসলমানদের প্রথম কিবলা আল-আকসা মসজিদ।

    আরও পড়ুনঃ  বায়তুল মুকাদ্দাসের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন যে নবীর মা

    হযরত সুলাইমান (আ.)-এর ইবাদাতগৃহ ইহুদিদের কাছে ‘ফার্স্ট টেম্পল’ নামে পরিচিত। খ্রিস্টপূর্ব ৫৮৯ অব্দে ব্যাবিলনের রাজা জেরুজালেম অবরোধ করেন। খ্রিন্টপূর্ব ৫৮৬ অব্দে ফার্স্ট টেম্পল ধ্বংস করে ফেলা হয়। ইহুদিদেরকে ওই সময় ব্যাবিলনে নির্বাসিত করে দেয়া হয়েছিল।

    ব্যাবিলনের পতনের পর খ্রিস্টপূর্ব ৫৩৯ অব্দে পারস্যের রাজা সাইরাস দ্য গ্রেট ইহুদিদের কিংডম অব জুডাতে ফিরে আসার অনুমতি দেন। হিব্রু বাইবেল অনুযায়ী ৫৩৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ফার্স্ট টেম্পলের জায়গায় ‘সেকেন্ড টেম্পল’ নির্মাণকাজ শুরু হয়। ৬৬ খ্রিস্টাব্দে ইহুদিরা রোমান সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করে। এরপর ৭০ খ্রিস্টাব্দে রোমান সেনাবাহিনী ‘সেকেন্ড টেম্পল’ ধ্বংস করে ফেলে।

    ২০০০ বছর ধরে ইহুদিরা তাদের স্বপ্নের ‘থার্ড টেম্পল’ বানানোর আশায় বসে আছে। ‘থার্ড টেম্পল’ তৈরি না করতে পারলে তাদের ‘মাসিহ’ দাজ্জালের আগমন হবে না- তারা এমনটাই বিশ্বাস করে। তাদের বিশ্বাস, ‘থার্ড টেম্পল’ তৈরি করার পরই তাদের ‘ত্রাণকর্তা’ দাজ্জালের আগমন ঘটবে। তা না হলে দাজ্জালের আগমন হবে না।

    আরও পড়ুনঃ  রোজার বিস্ময়কর উপকারিতা, এসময় শরীরে যা ঘটে

    দাজ্জাল এসে ইহুদিদের স্বর্ণযুগ ফিরিয়ে দিবে। ‘মসিহ, বিধাতার জন্য একখানা গৃহ নির্মাণ করবে’ (বাইবেলের পুরাতন নিয়ম, ১ খান্দাননামা ১৭:১১-১৫)। আর ইহুদিদের বিশ্বাস, তাদের উপাসনালয়ের অবস্থান ‘টেম্পল মাউন্টেই’ ঠিক যেখানটায় মসজিদুল আকসা তথা কুব্বাতুস সাখরা অবস্থিত, সেখানে।

    বহু বছর আগে ‘থার্ড টেম্পলের’ নকশা তৈরি করে রেখেছে ইহুদিরা। এ নকশা বর্তমানে আল আকসার পাশেই একটি বাড়ির ছাদে ভিজুয়েলাইজেশন করে সাজিয়ে রেখেছে। এটার আকৃতিতেই তারা ‘থার্ড টেম্পল’ তৈরি করতে চায়। এ টেম্পল তৈরির জন্য বিভিন্ন ঐতিহাসিক জিনিসপত্র তাদের দরকার, বিভিন্ন মূল্যবান পাথর, তাদের পবিত্র হওয়া। তাদের পবিত্র হতে ‘লাল গাভী’ বলি দেয়ার বিষয়টাও বর্তমানে ওঠে এসেছে।

    আরও পড়ুনঃ  ঈদের একদিন আগে একসঙ্গে ৩ ছেলেকে হারিয়ে পাগলপ্রায় মা-বাবা

    থার্ড টেম্পলের জন্যই কি ফিলিস্তিনে চলছে গণহত্যা

    তাদের টেম্পল তৈরি ও লাল গরু পুড়িয়ে ছাই করে পবিত্র হওয়ার জন্য তারা দুটি সংগঠন তৈরি করেছে। তার মধ্যে একটি টেম্পল ইনস্টিটিউট, অন্যটি বনেহ ইসরাঈল। এ দুই সংগঠন তাদের কাজ করে যাচ্ছে। ইসরাইল সরকার তাদের সব রকম সহযোগিতা করছে বলেও জানা যাচ্ছে। গত বছরই তারা লাল গাভী জবাই করে পবিত্র হওয়ার উৎসব শুরু করতে চেয়েছিল।

    ‘মিডল ইস্ট আই’ জানিয়েছে, হামাস যখন ইসরাইলের এই দূরভিসন্ধির কথা জানতে পেরেছে; তখনই তারা ‘অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড’ এর পরিকল্পনা করে। গত ৭ অক্টোবর অভিযান পরিচালনা করে।

    ইসরাইল এখনও তাদের লক্ষ্য সামনে রেখেই অগ্রসর হচ্ছে। এর ফল হিসেবে ফিলিস্তিনি জনপদ ধ্বংস করা হচ্ছে। লাখো ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে। বর্বর হামলা ও গণহত্যার মধ্যদিয়ে ইহুদিরা নিজেদের সোনালী যুগে ফেরার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    অনলাইন ডেস্ক

      Related Posts

      ফিলিস্তিন নিয়ে নবী (সা.) যেসব ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন

      April 10, 2025 9:09 PM

      বায়তুল মুকাদ্দাসের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন যে নবীর মা

      April 9, 2025 2:18 PM

      ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক ওমরি মসজিদ যেভাবে নির্মিত হয়েছে

      April 9, 2025 12:38 PM
      Add A Comment
      Leave A Reply Cancel Reply

      Latest News

      Qatar PM persuaded Iran to accept ceasefire: source with knowledge of talks – Bd24live

      June 24, 2025 9:46 PM

      Indictment hearing in Hasina’s crimes against humanity case July 1 – Bd24live

      June 24, 2025 7:39 PM

      ECNEC approves 17 projects worth Tk 8,974.28cr – Bd24live

      June 24, 2025 5:34 PM

      CA to visit UK from June 10–13 to deepen Dhaka-London ties – Bd24live

      June 21, 2025 2:11 AM
      Facebook X (Twitter) LinkedIn WhatsApp Telegram
      © 2025 Vorer Khobor

      Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.